রবিবার, ৩১ মে, ২০২০

কুমিল্লায় পাসের হার কমেছে, জিপিএ-৫ বেড়েছে

কুমিল্লা জিলা স্কুল থেকে বিজ্ঞান বিভাগে সব বিষয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে সাদমান সাবাব। আজ ফল ঘোষণার পর মা–বাবা ও ছোট ভাইকে নিয়ে আনন্দ করছে সে। নগরের বজ্রপুরের বাসায়। ছবি: এম সাদেক

কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে এবারের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষায় পাসের হার কমেছে, কিন্তু জিপিএ-৫ বেড়েছে। শতভাগ পাস করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও বেড়েছে। পাসের হার শূন্য—এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নেই।
আজ রোববার দুপুর ১২টায় পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. আসাদুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই ফল জানানো হয়। এতে দেখা যায়, গতবারের চেয়ে এ বছর বোর্ডের গড় পাসের হার প্রায় ২ শতাংশ কমেছে।
এ বিষয়ে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের উপপরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (মাধ্যমিক) মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বলেন, গণিতে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় বোর্ডের পাসের হার ১ দশমিক ৯৪ শতাংশ কমে গেছে।
এ বছরের পাসের হার ৮৫ দশমিক ২২। গত বছর বোর্ডে পাসের হার ছিল ৮৭ দশমিক ১৬ শতাংশ। গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৮ হাজার ৭৬৪ জন। এবার ১ হাজার ৪৮১টি জিপিএ-৫ বেড়েছে।
করোনা পরিস্থিতির কারণে এবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছিল না চিরচেনা দৃশ্য। সরকারি নির্দেশনার কারণে বিদ্যালয় খোলেনি। তাই কোনো আনন্দ চোখে পড়েনি।
বোর্ডের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধিভুক্ত ছয় জেলার ১ হাজার ৭৩২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় ১ লাখ ৫৯ হাজার ৭০ জন অংশ নেয়। এর মধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ১ লাখ ৩৫ হাজার ৫৬০ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ২৩ হাজার ৫১০ জন। ছেলেদের পাসের হার ৮৬ দশমিক ৩১ ও মেয়েদের ৮৪ দশমিক ৪১। ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের পাসের হার ১ দশমিক ৯০ শতাংশ কম। বিজ্ঞানে গড় পাসের হার ৯৬ দশমিক ৭৬, মানবিকে ৭৬ দশমিক ৩৩ এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ৮৪ দশমিক ৮৩। এবার ৬৭ হাজার ৮৮৯ জন ছেলে পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫৮ হাজার ৫৯৬ জন পাস করেছে।
এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ২৪৫ জন। এর মধ্যে ছেলে ৪ হাজার ৯১৫ জন, মেয়ে ৫ হাজার ৩৩০ জন। ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা ৪১৫ জন বেশি জিপিএ-৫ পেয়েছে। বিজ্ঞানে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ হাজার ৭০৪ জন। এর মধ্যে ছেলে ৪ হাজার ৭৮৯ জন ও মেয়ে ৪ হাজার ৯১৫। মানবিকে ১৬১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। এতে ছেলে ১৪ জন ও মেয়ে ১৪৭। ব্যবসায় শিক্ষায় শাখায় ৩৮০ জনের মধ্যে মেয়ে ২৬৮ জন ও ছেলে ১১২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। এ বছর ৯১ হাজার ১৮১ জন মেয়ের মধ্যে ৭৬ হাজার ৯৬৪ জন পাস করেছে। ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের পাসের হার বেশি। বিজ্ঞানে ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের পাসের হার মাত্র দশমিক ৩২ শতাংশ কম।
মেয়েদের জিপিএ-৫ বেশি প্রাপ্তি বিষয়ে কুমিল্লার বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও বেগম রোকেয়া পদকপ্রাপ্ত জোহরা আনিস বলেন, মেয়েরা পুরো সিলেবাস বারবার পড়েছে। ছেলেদের তুলনায় পড়ার টেবিলে বেশি সময় দিয়েছে। এ কারনে কোয়ালিটি ফল করেছে তারা।

বিকাশে উপবৃত্তি পেল ১২ লাখ শিক্ষার্থী

বিকাশে উপবৃত্তি পেল ১২ লাখ শিক্ষার্থী

প্রথমবারের মত কম সময়ে সরাসরি সরকারী তহবিল থেকে মাধ্যমিক স্তরের ১২ লাখ ৬০ হাজার শিক্ষার্থীর উপবৃত্তি পৌঁছে গেল বিকাশে।
গত ২০ মে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জি-টু-পি (গর্ভমেন্ট টু পারসন) পদ্ধতিতে সেকেন্ডারি এডুকেশন সেক্টর ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম (সেসিপ) প্রকল্পের আওতায় ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর এর উপবৃত্তি কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
নতুন এই পদ্ধতিতে আরো কম সময়ে, আরো সাশ্রয়ে সারাদেশের শিক্ষার্থীদের কাছে উপবৃত্তির অর্থ ঈদের আগেই পৌঁছে দেয় বিকাশ। উপবৃত্তি বিতরণ কার্যক্রমের ব্যাংকিং অংশীদার অগ্রণী ব্যাংক।
স্কুল শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়ার হার কমাতে মাধ্যমিক শিক্ষা উপবৃত্তি প্রকল্পটি শিক্ষা মন্ত্রণালয় পরিচালিত সবচেয়ে বড় উপবৃত্তি প্রকল্প।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, করোনার এই ক্রান্তিকালীন সময়ে সকলের মত দেশের শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকরা সংকটে আছেন। এই সময়ে উপবৃত্তির এই টাকা তাদের শিক্ষা উন্নয়নে সুখবর বয়ে নিয়ে আসবে। সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচী ও শিক্ষার উন্নয়ন কর্মসূচী জিটুপি পদ্ধতির কল্যাণে আরো একধাপ এগিয়ে গেল।
কিছুদিনের মধ্যেই আরো দুটি প্রকল্পের আওতায় মাধ্যমিক স্তরের ১০ লাখের বেশি শিক্ষার্থীর উপবৃত্তি জিটুপি পদ্ধতিতেই বিতরণ করা হবে।

করোনার সময়ে প্রিয়জনকে হারালেন তাপসী

করোনার সময়ে প্রিয়জনকে হারালেন তাপসী

করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই নিজের প্রিয়জনকে হারালেন অভিনেত্রী তাপসী পান্নু। তার আদরের ‘বিজি’ অর্থাৎ ঠাকুরমা মারা গেছেন শনিবার। নিজের ইনস্টাগ্রামে সেই খবর শেয়ার করেন এই অ‌ভি‌নেত্রী।।
তাপসী লেখেন, ওই প্রজন্মের শেষ মানুষ ছিলে তুমি। তোমার মৃত়্যুতে যে ফাঁকা জায়গা তৈরি হল তা কোনওদিন পূরণ হবার নয়। বিজি, ভালবাসি তোমাকে।
তাপসী পাঞ্জাবি হওয়ায় তাদের রীতি অনুযায়ী ঠাকুরমার পারলৌকিক কাজকর্ম সম্পন্ন হয়। সেই ছবিও শেয়ার করেছেন এ অভিনেত্রী। তবে তার ঠাকুরমা কীভাবে মারা গেলেন, আর কবেই সে ব্যাপারে এখনও বিস্তারিত জানাননি অভিনেত্রী।
তবে শোনা যাচ্ছে, বার্ধক্যজনিত অসুখেই মারা গিয়েছেন তাপসীর ঠাকুমা। তাপসীর সঙ্গে ঠাকুমার সম্পর্ক ছিল বেশ মধুর। বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে বারেবারেই তাঁর প্রসঙ্গ এনেছেন তাপসী, শেয়ার করেছেন ছোটবেলার স্মৃতি। তার প্রয়াণে ভেঙে পড়েছেন অভিনেত্রী।
যেহেতু তাপসী এই মুহূর্তে বোনের সঙ্গে মুম্বইয়ে রয়েছেন তাই বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ‘বিজি’-র সঙ্গে শেষবারের মতো দেখা হয়নি অভিনেত্রীর। কারণ, তার পরিবার বর্তমানে পাঞ্জাবে রয়েছেন।

মঈন খানকে আউট করার সঙ্গে সঙ্গে মনে হয় আমরাই জিতবো’

‘মঈন খানকে আউট করার সঙ্গে সঙ্গে মনে হয় আমরাই জিতবো’

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম জয়ের নায়ক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু। ১৯৯৯ সালের ২৪ মে এডিনবার্গে স্বাগতিক স্কটল্যান্ডের সাথে দল যখন চরম বিপদে, ঠিক তখন ব্যাট হাতে ত্রাণকর্তার ভূমিকায় হাজির হয়েছিলেন মিনহাজুল আবেদিন নান্নু।
২৬ রানে ইনিংসের প্রথম অর্ধেক শেষ। পাঁচ অতি নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যান খালেদ মাসুদ (০), মেহরাব হোসেন অপি (৩), ফারুক আহমেদ (৭), আমিনুল ইসলাম বুলবুল (০) ও আকরাম খান (০) সাজঘরে। ব্যাটসম্যান তকমাধারিদের মধ্যে ছিলেন শুধু নান্নু আর নাইমুর রহমান দুর্জয়। তারা দুজনই চরম বিপদে দাঁতে দাঁত কামড়ে লড়াই করেন।

দারুণ এক জুটি গড়ে দুর্জয় ৩৬ রানে ফিরলেও নান্নু শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন ৬৮ রানে। ২৬ রানে ৫ উইকেট খোয়ানো বাংলাদেশ কঠিন চাপের মধ্যে থেকেও শেষ পর্যন্ত পায় ১৮৫ রানের পুুঁজি। আর সেটাই জয়ের জন্য যথেষ্ট বলে প্রমাণ করেন বোলাররা।
সে কারণেই স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয়ের রূপকার ও নায়ক বনে যান নান্নু। একইভাবে ২১ বছর আগে আজকের দিনে পাকিস্তানের সাথে ৬২ রানের ঐতিহাসিক জয়ের স্বার্থক রূপকার ও নায়ক খালেদ মাহমুদ সুজন। ৩৪ বলে ২৭ রানের ছোট্ট অথচ কার্যকর ইনিংস খেলার পর বল হাতে ৩ উইকেট নিয়ে তিনিই পাকিস্তানিদের ঠেলে দেন পরাজয়ের দিকে। ম্যাচসেরার পুরস্কারও ওঠে তারই হাতে।
আজ (রোববার) ২১ বছর পর জাগো নিউজের সাথে সে ম্যাচের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে অনেক কথার ভিড়ে শুরুতেই একটি কথা বলেছেন সুজন, ‘আসলে আমি ক্যারিয়ারে কখনোই নিজের পারফরম্যান্সকে খুব বড় করে দেখিনি। ৩১ মে নর্দাম্পটনে পাকিস্তানের সাথে ম্যাচটিও তার বাইরে না। হ্যাঁ, খুব ভালো মনে আছে আমি ৩৪ বলে ২৭ রানের একটি ছোট্ট ইনিংস খেলেছিলাম। যেটা দলকে ২২০ ‘র ঘরে নিয়ে যেতে সহায়তা করেছিল। তারপর বল হাতে সুইং পাচ্ছিলাম একটু আধটু। আমার ছোট ছোট সুইং খেলতে পাকিস্তানিদের সত্যিই সমস্যা হচ্ছিল। তারপরও বলব ঐ জয়ের কৃতিত্ব আমার একার না। একার নৈপুণ্যে পাকিস্তানের ঐ দলকে হারানো ছিল অসম্ভব। আমাদের পুরো দল খুব ভালো খেলেছিল বলেই আমরা জিতেছিলাম।’
খেলার দিনের বর্ণনা করতে গিয়ে সুজন বলেন, ‘সেই ম্যাচের আগের দিন ও রাতে ঘটে যায় অনেক ঘটনা। সেটাই ছিল ওই বিশ্বকাপে আমাদের শেষ খেলা। তখনো জানতাম না, আবার কবে বিশ্বকাপ খেলতে পারবো কিনা। জয়-পরাজয়ের চিন্তায় না গিয়ে যারা কোন ম্যাচ খেলেনি, তাদের সুযোগ করে দিতেই শফিউদ্দীন বাবু আর নিয়ামুর রশিদ রাহুলকে খেলানো হয়েছিল।’

২০ লাখ পরীক্ষার্থীর মধ্যে প্রায় ১৭ লাখ পাস

২০ লাখ পরীক্ষার্থীর মধ্যে প্রায় ১৭ লাখ পাস



এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ২০ লাখ ৪০ হাজার ২৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। তাদের মধ্যে ১৬ লাখ ৯০ হাজার ৫২৩ জন পাস করেছে।
রবিবার বেলা ১১টার পর শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি ফেসবুক লাইভে রাজধানীর সেগুনবাগিচা থেকে পরীক্ষার ফলাফলের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন।
তিনি জানান, সারাদেশে গড় পাসের হার ৮২ দশমিক ৮৭ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৫ হাজার ৮৯৮ জন।
মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৮২ দশমিক ৫১ শতাংশ। কারিগরি বোর্ডের এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষায় পাসের হার ৭২ দশমিক ৭০ শতাংশ।
আরো পড়ুন: এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল যেভাবে জানবেন
গতবছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৮২ দশমিক ২০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছিল। জিপিএ-৫ পেয়েছিল এক লাখ ৫ হাজার ৫৯৪ জন।
এবারও পাসের হারে এগিয়ে রয়েছে ছাত্রীরা। তাদের মধ্যে ৮৪ দশমিক ১০ শতাংশ পাস করেছে। আর ছাত্রদের পাসের হার ৮১ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে পরীক্ষার ফলের অনুলিপি তুলে দেওয়া হয়।
সে সময় তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় ধাপে ধাপে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে।
বোল্ড চিকন ইটালিক

সুত্রঃ ইত্তেফাক্ব


রবিবার, ২৪ মে, ২০২০

মুক্তি পাচ্ছে না মুন্না ভাই থ্রি?


বলিউডের অন্যতম ব্লকবাস্টার মুভি সিক্যুয়াল মুন্না ভাই থ্রি আসার কথা ছিল এবছরই। তবে বর্তমান পরিস্থিতি কারণে লাখো ভক্তের কাঙ্খিত এই সিনেমা নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা।  কয়েকবছর বছর ধরে অধীর আগ্রহে মুন্না ভাই সিক্যুয়াল থ্রির জন্য অপেক্ষা করছিলেন ভক্তরা।
মুন্না ভাই সিনেমার একটি দৃশ্য

মুক্তি পাচ্ছে না মুন্না ভাই থ্রি?

মুন্না ভাই ফ্র্যাঞ্চাইজির অন্যতম অভিনেতা আরশাদ ওয়ারসি বলছেন, আমি জানি দর্শক সিনেমার আরেকটি কিস্তি দেখতে আগ্রহি। সিনেমায় আমার চরিত্র ছিল অদ্ভূত এবং আকর্ষণীয়। আমরা সবাই একসাথে কাজ করতে চাই তবুও এই সিনেমার কাজ দ্রুত শেষ হবে বলে মনে হয় না।
মুন্না ভাই সিরিজে পর্দায় মুন্না ভাইয়ের চরিত্রে অভিনয় করেন সঞ্জয় দত্ত। তার সহকারী সার্কিট চরিত্রে আরশাদ ওয়ারসিকে দেখা গেছে। আগের দুই পর্বের মতো ফ্র্যাঞ্চাইজিটির অন্যতম এই অভিনেতা নতুন পর্বেও থাকার কথা জানিয়েছিলেন।
সঞ্জয় দত্ত অভিনীত ছবি মুন্না ভাই এমবিবিএস মুক্তি পেয়েছিলো ২০০৩ সালে। এরপরে ছবিটিরি দ্বিতীয় কিস্তি মুক্তি পেলেও বহুদিন পর্দার ডাক্তার সঞ্জয়কে আর দেখা যায়নি।

করোনায় আরো ২৮ মৃত্যু, শনাক্ত ১৫৩২


করোনায় আরো ২৮ মৃত্যু, শনাক্ত ১৫৩২
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণে আরো ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন শনাক্ত হয়েছেন এক হাজার ৫৩২ জন। এ নিয়ে দেশে করোনায় এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৪৮০ জনের। আর সব মিলিয়ে শনাক্ত হয়েছেন ৩৩ হাজার ৬১০ জন।
আজ রবিবার (২৪ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে সরকারি বুলেটিনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। বুলেটিন প্রকাশে অংশ নেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।

ডা. নাসিমা বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমণে দেশে আরো ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দেশে করোনায় এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৪৮০ জনের। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৪১৫ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ছয় হাজার ৯০১ জন।
জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ৯ হাজার ১৮৪টি। পূর্বের নমুনাসহ এই সময়ে দেশের ৪৭টি ল্যাবে মোট পরীক্ষা করা হয়েছে আট হাজার ৯০৮টি। এর মধ্যে করোনা রোগী হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে এক হাজার ৫৩২ জনকে। এ নিয়ে দেশে এ পর্যন্ত করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন ৩৩ হাজার ৬১০ জন। আর এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে দুই লাখ ৪৩ হাজার ৫৮৩টি।
আইসোলেশন প্রসঙ্গে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আইসোলেশনে নেওয়া হয়েছে আরো ২৫৩ জনকে। একইসময় আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ৯৪ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন চার হাজার ৪৪৬ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন দুই হাজার ১৬৩  জন। 
বুলেটিনে জানানো হয়, ঢাকাসহ সারা দেশে মোট আইসোলেশন সংখ্যা ১৩ হাজার ২৮৪টি। এ ছাড়া ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ৫০০টি ও ময়মনসিংহ নার্সিং ডরমিটরিতে আরো ২০০টি আইসোলেশন শয্যা প্রস্তুতির কাজ চলছে। বর্তমানে ঢাকা মহানগরীতে সাত হাজার ২৫০টি এবং ঢাকা সিটির বাইরে বিভিন্ন হাসপাতালে আইসোলেশন শয্যার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৩৪টিতে।

রাজধানীতে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যা

  রাজধানীর উত্তর বাড্ডায় পায়েল আজাদ (১৭) নামের এক কলেজছাত্রী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। রোববার (১৮ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে দুর্ঘটনা...